Adsense গুগল পরিচালিত একটি
ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন। অনলাইনে উপার্জনের যতগুলো মাধ্যম রয়েছে গুগল
এ্যাডসেন্স (Adsense) তন্মধ্যে নিঃসন্দেহে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও দীর্ঘমেয়াদী আয়ের উপায়। এটি মূলত একটি লাভ-অংশিদারী প্রকল্প
যার দ্বারা ব্যবহারকারী তার ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত বিজ্ঞাপনের বিষয়বস্তু
থেকে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হন। একটি ওয়েবসাইটের মালিক কিছু
শর্তসাপেক্ষে তার সাইটে গুগল নির্ধারিত বিজ্ঞাপণ প্রদর্শনের
মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে
পারেন। আজকের অনলাইন বিশ্বে এই বিষয়টি
ব্যপক সাড়া জাগিয়েছে।
তবে এ মাধ্যমে উপার্জনের জন্য প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, ধৈর্য আর পরিশ্রম করার মানসিকতা।
প্রথম অবস্থায় বাংলাদেশে এ্যাডসেন্স পাওয়া ছিল খুবই সহজ। কিন্তু বর্তমানে কিছুটা কঠিন, তবে নিম্নলিখিত শর্তগুলো পূরণ করলে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি-অবশ্যই ইনশাল্লাহ্ এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হবে ।

২০১০ সালের Q1তে, গুগল $২.০৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল ($৮.১৬ বিলিয়ন বার্ষিক), অথবা অ্যাডসেন্সের মধ্য দিয়ে মোট রাজস্ব ৩০% আয় করেছিল।Adsense্স গুগলের বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রাম। এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে গুগল তৃতীয় পরে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগের মালিকদের নিকট বন্টন করে। ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ওয়েবমাস্টাররা অর্থ উপার্জন করতে পারে। বিজ্ঞাপণদাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ওয়েবমাস্টরদের মাধ্যমে বিতরণ করে গুগল।
তবে এ মাধ্যমে উপার্জনের জন্য প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, ধৈর্য আর পরিশ্রম করার মানসিকতা।
প্রথম অবস্থায় বাংলাদেশে এ্যাডসেন্স পাওয়া ছিল খুবই সহজ। কিন্তু বর্তমানে কিছুটা কঠিন, তবে নিম্নলিখিত শর্তগুলো পূরণ করলে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি-অবশ্যই ইনশাল্লাহ্ এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হবে ।
২০১০ সালের Q1তে, গুগল $২.০৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল ($৮.১৬ বিলিয়ন বার্ষিক), অথবা অ্যাডসেন্সের মধ্য দিয়ে মোট রাজস্ব ৩০% আয় করেছিল।Adsense্স গুগলের বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রাম। এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে গুগল তৃতীয় পরে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগের মালিকদের নিকট বন্টন করে। ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ওয়েবমাস্টাররা অর্থ উপার্জন করতে পারে। বিজ্ঞাপণদাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ওয়েবমাস্টরদের মাধ্যমে বিতরণ করে গুগল।
No comments:
Post a Comment